
শীতের আমেজ এখনও পুরোপুরি আসেনি। তবে ঋতুপরিবর্তন শুরু হয়ে গেছে। ফলে দেখা দিয়েছে নানা রোগের প্রাদুর্ভাব। শীত আসলেই কমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। এসময় সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয় প্রায় সব বাড়িতে।
সর্দি-কাশি থেকে বাঁচতে অনেকেই গরম পানীয় খান। তবে এতে পুরোপুরি উপকার মেলে না। শীতকালীন এসব স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে বাঁচতে বিশেষজ্ঞরা প্রাকৃতিক উপাদানে ভরসা রাখার পরামর্শ দেন। এমনই একটি উপকারি উপাদান যষ্টিমধু। এতে রয়েছে প্রোটিন, ফ্যাট ও কার্বোহাইড্রেট। আরও আছে ফাইবার ও সুগার। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে এই সব কটি উপাদান উপকারি ভূমিকা রাখে।
সর্দি আর কাশি থেকে রক্ষা পেতে কীভাবে যষ্টিমধু খাবেন? চলুন জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত-
যষ্টিমধুর পানি
এক গ্লাস পানি হালকা গরম করে এর মধ্যে এক টেবিল চামচ যষ্টিমধু মেশান। রোজ সকালে এই মিশ্রণ একবার করে পান করুন। নিয়মিত পানে গলা ব্যথা, সর্দি, কাশি ইত্যাদি সমস্যা দূর হবে। এটি শরীরকে রাখবে চনমনে।
যষ্টিমধুর চা
এই সময়ে যষ্টিমধুর চা ও বেশ উপকারি। এক কাপ পানিতে যষ্টিমধুর একটি টুকরো দিয়ে কিছুক্ষণ ফোটান। এতে আদা কুচি যোগ করে আরও কিছুক্ষণ ফোটান। একটি কাপে এই মিশ্রণ ঢেলে এতে টি ব্যাগ দিয়ে দিন। এই পানীয় রোজ সন্ধ্যায় পান করুন।
কেবল যষ্টিমধু
এটি এমন একটি উপাদান যা সবসময় চা বা গরম পানি মিশিয়ে খেতে হবে এমনটা নয়। হাতে সময় না থাকলে চিবিয়ে যষ্টিমধু খেয়ে নিন। এতেও সর্দিকাশি ও গলা ব্যথা থেকে রেহাই মিলবে।
যষ্টিমধুর কাড়া
এই মিশ্রণটি শরীরের জন্য বেশ উপকারী। প্রথমে এক চিমটি গোলমরিচের গুঁড়ো, দারুচিনির গুঁড়ো ও কয়েকটি তুলসি পাতা আর যষ্টিমধু পানিতে ফুটিয়ে নিতে হবে। এরপর এতে এক টেবিল চামচ মধু মেশাতে হবে। এই কাড়া দিনে দুবার নিয়ম করে পান করলেই রেহাই মিলবে ঠান্ডা থেকে।
সর্দি-কাশি থেকে রক্ষা পেতে ওষুধের ওপর ভরসা না রেখে প্রাকৃতিক উপাদানের সমাধানের চেষ্টা করুন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠপুত্র শেখ রাসেলের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়েন বড় বোন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।শুক্রবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদ আয়োজিত আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়েন তিনি।
ঢাকা অফিস
সম্পাদক : মোঃ ইয়াসিন টিপু
নাহার প্লাজা , ঢাকা-১২১৬
+৮৮ ০১৮১৩১৯৮৮৮২ , +৮৮ ০১৬১৩১৯৮৮৮২
shwapnonews@gmail.com
পরিচালনা সম্পাদক : মিহিরমিজি