
একটি দেশ অনেক বেশি স্বাস্থ্য সচেতন, আরেকটি অতিরিক্ত উদ্ভাবনী, অন্যটি খুব বেশি পরিষ্কার, একটি আবার অতিরিক্ত পরিবেশবান্ধব।
এবার জানাব বিশ্বের নানা প্রান্তে অবস্থিত ভিন্ন মতাদর্শের এসব দেশ সম্পর্কে।
আইসল্যান্ড
আইসল্যান্ডে উৎপাদিত টমেটো বিশ্বের সবচেয়ে আকর্ষণীয় টমেটো, কারণ এটি উৎপাদিত হয় বরফে ঘেরা স্থানে। এখানকার মানুষ সবজি খেতে চায়, তাই তারা আইসল্যান্ডের আগ্নেয়গিরির গরম পানি ব্যবহার করে গ্রিন হাউসের তাপমাত্রা বাড়ায়।
এরপর আইসল্যান্ডের পরিষ্কার ঠান্ডা পানি ব্যবহার করে সবজি উৎপাদন করে। কোনো ধরনের পরিবেশ দূষণ ছাড়াই বরফে ঘেরা দ্বীপে পানির সাহায্যে উৎপাদিত হয় এ সবজি। এভাবেই আইসল্যান্ডের অর্ধেক সবজি উৎপাদিত হয়। এই দেশের মানুষ পৃথিবী থেকেই খাচ্ছে, কিন্তু পৃথিবীতে দূষিত না করে।
অস্ট্রেলিয়া
সংক্ষিপ্ত ভাষার দেশ অস্ট্রেলিয়া। এখানকার মানুষের ভাষা ইংরেজির চেয়েও সংক্ষিপ্ত। এখানে ক্যাঙ্গারুকে বলা হয় রু, স্যান্ডউইচকে বলা হয় স্যান্ডি, ম্যাকডোনাল্ডসকে বলা হয় ম্যাগি, সিগারেটকে বলা হয় সিগি, ফুটবলকে বলা হয় ফুটি। আর নিজের ছবি নিজে তোলাকে বলা হয়, সেলফি। হ্যাঁ সেলফি শব্দটি অস্ট্রেলিয়া থেকে এসেছে।
সিঙ্গাপুর
সিঙ্গাপুর পরিষ্কার একটি শহর। কিন্তু ভাবা যায়, এখানেও আবর্জনার দ্বীপ আছে। অবাক করার বিষয় হলো, এখানকার আবর্জনার দ্বীপ দেখতে অনেক সুন্দর। পুরো দেশের আবর্জনা সংগ্রহ করে সেগুলো এই দ্বীপে নিয়ে আসা হয়, এগুলো পুড়িয়ে ফেলা হয়। ছাইগুলো পানিতে ফেলে দেয়। পরিচ্ছন্ন থাকে পরিবেশ। সব প্রাণির বিচরণ সুরক্ষিত থাকে, বনও থাকে সবুজ। যে দেশে আবর্জনার ভাগাড় আছে, সিঙ্গাপুর তাদের জন্য অনুকরণীয়।
চীন
চীনের মানুষ কখনো মরতে চায় না। বেশির ভাগ দেশেই বুড়ো হয়ে গেলে মানুষের বাঁচার ইচ্ছা কমে যায়। তারা কাজ করা, ব্যায়াম করা বন্ধ করে দেন। বেঁচে থাকার ইচ্ছাও চলে যায়। মৃত্যু পর্যন্ত এভাবেই অপেক্ষা করেন তারা। কিন্তু চীনে বয়স্করা সারাদিনই আনন্দের মধ্যে থাকেন। তারা সাতার কাটেন, হাঁটেন, নাইট পার্টি করেন শুধু সুস্থ এবং ভালো থাকার জন্য। এখানে তারা মারা যাওয়ার আগ পর্যন্ত বাঁচে।
জিম্বাবুয়ে
পকেটে টাকা না থাকলেও জিম্বাবুয়ের মানুষ বিপদে পড়বে না। কারণ তারা মোবাইলে ই ওয়ালেট ব্যবহার করে। সেখানে পার্কিংয়ের জন্য, ফুটপাতে কেনাকাটার জন্য, এমনকি কোন নগদ অর্থের কোনো মূল্য নেই। অনুন্নত এই দেশের আর্থিক লেনদেন ব্যবস্থা দেখে উন্নত দেশগুলোর অনেক কিছু শেখার আছে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠপুত্র শেখ রাসেলের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়েন বড় বোন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।শুক্রবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদ আয়োজিত আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়েন তিনি।
ঢাকা অফিস
সম্পাদক : মোঃ ইয়াসিন টিপু
নাহার প্লাজা , ঢাকা-১২১৬
+৮৮ ০১৮১৩১৯৮৮৮২ , +৮৮ ০১৬১৩১৯৮৮৮২
shwapnonews@gmail.com
পরিচালনা সম্পাদক : মিহিরমিজি