
যুক্তরাজ্যে নতুন পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, গত বছর রমজানে রোজা পালন করা মুসলমানদের মধ্যে কোভিড-১৯ এ মৃত্যুর হার বাড়েনি। বৃহস্পতিবার পিয়ার রিভিউ জার্নাল অব গ্লোবাল হেলথে এই জরিপের ফলাফল প্রকাশ হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, রমজান মাস পালন করা ব্রিটিশ মুসলমানরা করোনাভাইরাস সংক্রমণে মারা গেছেন এমন কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি। আলজাজিরা।
রমজান মাসে সারা দুনিয়ার মুসলিম ধর্মাবলম্বীরা সুর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত খাবার কিংবা পানীয় গ্রহণ থেকে বিরত থেকে রোজা পালন করে। যুক্তরাজ্যে প্রায় ত্রিশ লাখ মুসলিম ধর্মাবলম্বীর বাস। এদের বেশিরভাগই দক্ষিণ এশীয় বংশোদ্ভূত।
মহামারির সময়ে অন্যান্য নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর মতো বহু মুসলমান কমিউনিটি নির্বিচারে আক্রান্ত হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘আমাদের গবেষণায় দেখা গেছে, রমজান সংশ্লিষ্ট আচার আচরণের সঙ্গে কোভিড-১৯ এ মৃত্যুর কোনও ক্ষতিকারক প্রভাব নেই।’
গত বছর যুক্তরাজ্যের অনেক ভাষ্যকারই মত দেন যে রমজান মাসে আক্রান্তের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। তবে নতুন জরিপে বলা হয়েছে, ‘এসব দাবির কোনও দালিলিক ভিত্তি নেই। এর বদলে সমাজের জন্য ক্ষতিকর স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বৈষম্য নিরসনে সহায়ক রমজান। বিশেষ করে জীবন ধারণ এবং কর্মক্ষেত্রে থাকা বৈষম্য।’
করোনাভাইরাসের মৃত্যুর হার নিয়ে করা তুলনামূলক এক জরিপে এসব তথ্য উঠে এসেছে। গত বছর যুক্তরাজ্যে প্রথম দফার সংক্রমণ চূড়ায় পৌঁছানোর কয়েক দিনের মাথায় ২৩ এপ্রিল থেকে রোজা শুরু হয়। দেশজুড়ে চলা লকডাউনের কারণে এই মাসের সাধারণ উৎসব এবং মসজিদে নিয়মিত প্রার্থনা বাতিল করা হয়। ওই সময়ে অন্তত ২০ শতাংশ মুসলিম অধ্যুষিত বহু এলাকায় মৃত্যুর হার বিশ্লেষণ করে দেখেছেন গবেষকরা। তারা দেখেছেন রমজানে মৃত্যুর পরিমাণ ধীরে ধীরে কমে গেছে। রমজানের পরেও অব্যাহত থাকে এই প্রবণতা।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠপুত্র শেখ রাসেলের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়েন বড় বোন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।শুক্রবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদ আয়োজিত আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়েন তিনি।
ঢাকা অফিস
সম্পাদক : মোঃ ইয়াসিন টিপু
নাহার প্লাজা , ঢাকা-১২১৬
+৮৮ ০১৮১৩১৯৮৮৮২ , +৮৮ ০১৬১৩১৯৮৮৮২
shwapnonews@gmail.com
পরিচালনা সম্পাদক : মিহিরমিজি